চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, তিনি সব সময় জ্ঞান ও প্রজ্ঞা দিয়ে গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করেছিলেন। জনগণের কল্যাণে কাজ করেছেন। এই ধরনের রাজনীতিক এখন একেবারে নেই বললেই চলে।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফের সঙ্গে তাঁর ৬০ বছরের সম্পর্ক। তিনি নিরেট ভদ্রলোক ছিলেন। রাজনীতিতে এ রকম সজ্জন মানুষ পাওয়া এখন খুব কঠিন।
চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ স্মৃতি পরিষদের সভাপতি কবি আবদুল হাই শিকদারের সভাপতিত্বে ও কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলামের পরিচালনায় বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির, ঢাকা উত্তরের আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান, দক্ষিণের আহ্বায়ক আবদুস সালাম,খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা জহিরুল হক শাহজাদা মিয়া, সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর, সাবেক এমপি খন্দকার নাসিরুল ইসলাম, মহিলা দলের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ও চৌধুরী কামাল ইউসুফের কন্যা চৌধুরী নায়াব ইউসুফ, ফরিদপুর জেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক একে এম কিবরিয়া স্বপন প্রমুখ।