ষ্টাফ রিপোর্টার # ‘কাব্যে কুরআন পাক’ ও ‘কাব্যে হাদিস শরীফ’র রচয়িতা কবি মুহাম্মাদ আব্দুল বারীর ২০ তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ শুক্রবার। ১৯৯৯ সালের এই দিনে সড়ক দূর্ঘটনায় তিনি নিহত হন।
অসাধারণ কাব্য প্রতিভার অধিকারী কবি আব্দুল বারী পবিত্র কোরআন শরীফের কাব্যরুপ দিয়ে বাংলা সাহিত্যের এক নতুন দিগন্তের সূচনা করে গেছেন। অসংখ্য হাদিসেরও কাব্যরুপ দিয়ে গেছেন তিনি। তিনি একজন শিক্ষক ছিলেন। নিজেকে তিনি অভিহিত করে গেছেন একজন স্বভাব কবি হিসেবে।
অত্যন্ত সাদামাটা জীবনের অধিকারী ও প্রচার বিমুখ কবি আব্দুল বারী ১৯৩২ সালের ২ ফেব্রুয়ারী মাগুড়া জেলার বর্তমান ইসলামপুর গ্রামে জনĄগ্রহণ করেন। তার পিতা মৌলভী হারেজউদ্দীন মিয়া একজন স্কুল শিক্ষক ছিলেন এবং নিজ গ্রামের মসজিদে ইমামতি করতেন। মাতা ফাতেমা খাতুন ছিলেন অতিশয় সাধাসিধে একজন গৃহিনী। ১৯৫২ সালে মাগুড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। এরপর ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয় ও মধুখালী পাইলট হাইস্কুলে শিক্ষকতা করার পরে ১৯৬২ সালে ফরিদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে যোগ দেন।
তিনি ঢাকা বোর্ডের বাংলা সাহিত্যের প্রধান পরীক্ষক ছিলেন। মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি লেখালেখির সাথে জড়িত ছিলেন। সমগ্র কুরআন শরীফকে কাব্যে রুপ দিয়ে তিনি বাংলা সাহিত্যকে গর্বিত ও মহিমান্বিত করেছেন। একজন বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবীদ ও লেখক কবি আব্দুল বারীর মধ্যে কোনো ধর্মীয় গোড়ামী ছিলো না। ১৯৯৫ সালে ফরিদপুর বইমেলায় ও ১৯৯৬ সালে ফরিদপুর সাহিত্য পরিষদ তাকে গুণীজন সংবর্ধনা এবং ১৯৯৬ সালে কবি জসীম পরিষদ ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক পরিষদ তাকে স্বর্ণপদক প্রদান করে। তার কাব্যের স্বীকৃতি স্বরুপ তাকে মরনোত্তর রাষ্ট্রীয় সম্মাণনা জানানো উচিত বলে মনে করেন বোদ্ধামহল। কবি আব্দুল বারীর ২০ তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে পরিবাররের পক্ষ থেকে মাহফিল ও দোয়ার আয়োজন করা হয়।
অসাধারণ কাব্য প্রতিভার অধিকারী কবি আব্দুল বারী পবিত্র কোরআন শরীফের কাব্যরুপ দিয়ে বাংলা সাহিত্যের এক নতুন দিগন্তের সূচনা করে গেছেন। অসংখ্য হাদিসেরও কাব্যরুপ দিয়ে গেছেন তিনি। তিনি একজন শিক্ষক ছিলেন। নিজেকে তিনি অভিহিত করে গেছেন একজন স্বভাব কবি হিসেবে।
অত্যন্ত সাদামাটা জীবনের অধিকারী ও প্রচার বিমুখ কবি আব্দুল বারী ১৯৩২ সালের ২ ফেব্রুয়ারী মাগুড়া জেলার বর্তমান ইসলামপুর গ্রামে জনĄগ্রহণ করেন। তার পিতা মৌলভী হারেজউদ্দীন মিয়া একজন স্কুল শিক্ষক ছিলেন এবং নিজ গ্রামের মসজিদে ইমামতি করতেন। মাতা ফাতেমা খাতুন ছিলেন অতিশয় সাধাসিধে একজন গৃহিনী। ১৯৫২ সালে মাগুড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। এরপর ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয় ও মধুখালী পাইলট হাইস্কুলে শিক্ষকতা করার পরে ১৯৬২ সালে ফরিদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে যোগ দেন।
তিনি ঢাকা বোর্ডের বাংলা সাহিত্যের প্রধান পরীক্ষক ছিলেন। মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি লেখালেখির সাথে জড়িত ছিলেন। সমগ্র কুরআন শরীফকে কাব্যে রুপ দিয়ে তিনি বাংলা সাহিত্যকে গর্বিত ও মহিমান্বিত করেছেন। একজন বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবীদ ও লেখক কবি আব্দুল বারীর মধ্যে কোনো ধর্মীয় গোড়ামী ছিলো না। ১৯৯৫ সালে ফরিদপুর বইমেলায় ও ১৯৯৬ সালে ফরিদপুর সাহিত্য পরিষদ তাকে গুণীজন সংবর্ধনা এবং ১৯৯৬ সালে কবি জসীম পরিষদ ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক পরিষদ তাকে স্বর্ণপদক প্রদান করে। তার কাব্যের স্বীকৃতি স্বরুপ তাকে মরনোত্তর রাষ্ট্রীয় সম্মাণনা জানানো উচিত বলে মনে করেন বোদ্ধামহল। কবি আব্দুল বারীর ২০ তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে পরিবাররের পক্ষ থেকে মাহফিল ও দোয়ার আয়োজন করা হয়।